মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা


প্রিয় বন্ধুরা আপনারা মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? কিন্তু বুঝতে পারছেন না সঠিকটা কোনটা। আমরা আজকে এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং আরো জানতে পারবো ফোন কেন ব্যবহার করব।চলুন আমরা পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ি এবং সেই বিষয় সকল সঠিক তথ্যটি জেনে নেইঃ



এছাড়াও আমরা আরো অনেক যা কিছু জানতে পারবো। আমরা আরো জানবো মোবাইল ফোন ব্যবহার মোবাইল, ফোন ব্যবহারের নিয়ম ছোট বাচ্চাদের মোবাইল ব্যবহারের উপকারিতা।চলুন আমরা মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা অপকারিতা সহ আরো অনেক বিষয়ে পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জেনে নেই:

মোবাইল কি

মোবাইল হলে এমন একটি যন্ত্র যাএকদম ছোট আকৃতির বৈদ্যুতিক যন্ত্র।এই যন্ত্রটির মাধ্যমে আমরা সেলুলার নেটওয়ার্ককে ডুপ্লেক্স এর মাধ্যমে একটি তরঙ্গ সৃষ্টির মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারি।

 মোবাইল ফোনে এক ধরনের এন্টেনার মতন একটি যন্ত্র রয়েছে। যার মাধ্যমে আমরা দূরের অন্য এক অপর ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করতে পারি। 

মোবাইল এখন এমন একটি যন্ত্র হয়ে গেছে যা আমাদের নিত্যনতুন প্রয়োজনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এখন মানুষ ইচ্ছে করলে মোবাইল ফোনের দ্বারা সবকিছু করতে পারে ।

ফোন কেন ব্যবহার করব

মোবাইল ফোন এমন একটি যন্ত্র হয়ে গেছে এখন যা ছাড়া আমরা নিজেকে অচল হিসেবে গণ্য করি। কারণ এখন বর্তমানে মোবাইলের এমন প্রচলন শুরু হয়েছে যা অকল্পনীয।

 প্রায় প্রতিটা কাজের ক্ষেত্রেই মোবাইল ফোনে ব্যবহার করে থাকি ।সর্বপ্রথম যখন মোবাইল আবিষ্কারিত হয় তখন শুধুমাত্র কেবল যোগাযোগের জন্যই মোবাইল ব্যবহার হতো ।

 কিন্তু বর্তমানে আমাদের জীবনকে এমন ভাবে মোবাইল ফোন দ্বারা আবৃত যা কল্পনা করতে পারবেন না। আমরা এখন ভয়েস পাঠান, বার্তা পাঠানোসহ, এমনকি আমরা ইমেইল পাঠানোর মাধ্যমে এখন যোগাযোগ করতে পারি।

 বিশেষ করে মানুষ এখন মূলত মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে। এছাড়াও আমরা মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি ধারণ করার পাশাপাশি ভিডিও ধারণ করতে পারি।

বর্তমান যুগে ফোনের নাম হল স্মার্টফোন। এই স্মার্টফোন এখন কম্পিউটারের থেকেও কিন্তু কম নয় বরঞ্চ প্রায়ই সময় কম্পিউটারের থেকে অনেক বেশি কাজ করে থাকে।

।আমরা ইস্মার্ট ফোনের মাধ্যমে অনেক দূরের ব্যক্তির কাছে ভিডিও কল দিয়ে তাকে দেখতে পারি । বর্তমানের যুগ সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ আমরা স্মার্টফোনের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারি। 

এর মাধ্যমে আমরা ভিডিও গান বা অডিও গান বাজাতে পারি। আমরা বর্তমানে কম্পিউটারে রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি। 

কেননা স্মার্টফোনের মাধ্যমে এখন আমরা পাওয়ার পয়েন্ট এক্সেল বা প্রেজেন্টেশন উপায় তৈরি করতে পারি। কি হলো মোবাইল ফোনের ব্যাপারে এ ছাড়া অন্য অনেক কিছু রয়েছে যা এখন বলে শেষ করতে পারবো না। 

এক কথায় বলতে পারি ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত ইভেন ঘুম থেকে ওঠার জন্য আমরা মোবাইল ব্যবহার করে থাকি। এই হলো মোবাইল ফোনের ব্যবহার। মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়েছে।

দৈনন্দিন জীবনে মোবাইলের ব্যবহার

মানবজীবনে প্রায় সকল ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহার রয়েছ। মানুষ মান তার দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে মোবাইলে ব্যবহার করে থাকে । 

যেকোনো কাজকে অতি সহজে সমাধান করার ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহার অধিক। মানুষ পায় তার জন্য জীবনে সকালে ঘুম থেকে উঠা থেকে শুরু করে রাত্রে ঘুমানো পর্যন্ত মোবাইলের ব্যবহার করে। 

মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য মোবাইলে এলারাম দিয়ে রাখে যার ফলে সে তার সঠিক সময় মত ঘুম থেকে উঠতে পারে। মানুষ অফিসে যাওয়ার জন্য ট্যাক্সি গাড়ি যে কোন যানবাহন বুকিং করার ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারে।

 যোগাযোগের জন্য মোবাইলের ব্যবহার অন্যতম।যেকোনো জায়গায় যাওয়ার জন্য রাস্তা না চিনলে গুগল ম্যাপের মাধ্যমে আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারি।

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এখন কম্পিউটারে যাবতীয় কাজ করা যায়। সে ক্ষেত্রে আমরা অফিস আদালতের সকল কিছু মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করতে পারব।

বর্তমানে মোবাইল ফোনের ব্যবহারের ক্ষেত্রে টাকা লেনদেনের জন্য এটি অন্যতম বিশেষ উপকারী একটি জিনিস। কেননা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দেশ-বিদেশ সকল ব্যাংকিং কাজ সম্পাদন করা যায়। 

আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গার সংবাদ সবকিছু জানতে পারি। বিশ্বের কোথায় কি হচ্ছে কখন কি ঘটবে সকল নিউজ আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে মোবাইলে পেয়ে যাই। 

আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বর্তমানে আবহাওয়ার নিউজ, খাবার তৈরি করা, মোবাইলের মাধ্যমে ইনকাম করা, পড়াশোনার পাশাপাশি প্রায় সকল ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহার করে থাকি। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে দৈনন্দিন জীবনে মোবাইলের ব্যবহার কতটুকু হয়ে থাকে।

মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা

বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। আর এই ডিজিটাল যুগের একটি সবচাইতে বড় আবিষ্কার হল স্মার্টফোন । যার মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বকে হাতের মুঠোয় আনা যায়।

 বর্তমান যুগেরর দ্রুত যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে অন্যতম বিশাল হাতিয়ার হচ্ছে মোবাইল ফোন। আমরা সকলে এখন মোবাইল ফোন ছাড়া একদমই অচল কেননা সকল ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের ব্যবহার অধিক পরিমাণে বেড়ে গেছে

এইজন্য মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়ে গেছে। এখন এটি মানুষের উপর নির্ভর করে যে মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা কোনটির জন্য ব্যবহার করবে । 

আমরা এখন মোবাইল ফোন ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে সকল বিষয়ে জানবঃ
  • মোবাইল ফোন বর্তমান যুগের সবচাইতে বহুল ব্যবহৃত হয় যোগাযোগের জন্য। যার মাধ্যমে আমরা অনেক দূর দূরান্তে বন্ধু-বান্ধবের ও সকলের সাথে যোগাযোগ করতে পারি।
  • বিভিন্ন জায়গার তথ্য আমরা আরেক জায়গায় পাঠাতে পারি অতি অল্প সময় এসএমএসের মাধ্যমে।
  • স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমরা কে কোথায় আছে সেটা আমরা জানতে পারি।
  • স্মার্ট ফোন কি আমরা বিনোদনের কাজ হিসেবে ব্যবহার করতে পারি যেমন গান শোনা ভিডিও দেখা।
  • আমরা স্মার্টফোনের মাধ্যমে বিশেষ মুহূর্তগুলোকে ভিডিও করে রেখে দিতে পারি এবং কিংবা ছবি তুলতে পারি।
  • কোথাও ঘুরতে গেলে স্মার্টফোনের মাধ্যমে সেই স্থানের লোকেশন খুঁজে নিতে পারি।
  • বর্তমানে অপরাধীদের লোকেশন জানার জন্য স্মার্টফোন ব্যবহার করা।
  • স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমরা এখন বাস ট্রেন,ও বিমানে যাওয়ার সকল টিকিট কাটতে পারি।
  • মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা নেট ব্যাঙ্কিং করতে পারি যে কোন সময় যেকোনো জায়গায় লাখ লাখ কোটি কোটি টাকা আদান প্রদান করতে পারি ।

এছাড়াও আরো অনেক কাজে আমরা মোবাইল ফোনে ব্যবহার করতে পারি যেগুলো আমরা বলে শেষ করতে পারবো না মোবাইল ফোনের উপকারীতা অপরিসীম।

ইতিমধ্যে আমরা যেতে পেরেছি যে মোবাইল ফোন আমাদের জীবনের কতটা উপকারী এখন আমরা যেন মোবাইল ফোনের অপকারিতা গুলো সম্পর্কে। চলুন সেগুলো জানা যাকঃ
  • মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমাদের সময় অর্থ দুটোই অপচয় হয়।অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে আমাদের যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
  • মোবাইল ফোনের দ্বারা অপরাধীরা মানুষের থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
  • মোবাইল ফোনের যুব সমাজ গান তাদের সময় অর্থ তার সাথে পর্নোগ্রাফি সব কিছু দেখে তাদের জীবন ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে।
  • আমাদের মধ্যে অনেক কিছু ধারা সবসময় হেডফোন দিয়ে কানে গান শুনতে থাকে যার ফলে তার খানের পর্দা ফেটে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে কান ব্যথা হয়,কানে কম শুনতে পাই।
  • মোবাইল ফোনের আসক্তির কারণে ছোট ছোট ছেলে সব সময় গেমস ভিডিও সবকিছু দেখতে থাকে। এর ফলে তাদের চোখের বৃষ্টির সমস্যা হতে থাকে।
  • চিকিৎসকদের ধারণা মতে অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে মস্তিষ্কে ক্যান্সারে পর্যন্ত হতে পারে।
  • রাস্তাঘাটে মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে অনেকেই দুর্ঘটনা শিকার হয়েছে।
  • অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে হাতের জয়েন্টেকের ব্যথা অনুভব হয়। এই ব্যথা বেশি হলে হাত অবস বা অকেজো হয়ে যেতে।

পৃথিবীর সকল কিছুরই দুটি রয়েছে একটি উপকারিতা ও অপকারিতা। এর জন্য অতিরিক্ত কোন কিছুই মানুষের জন্য ভালো না। আমাদের উচিত যতটুকু প্রয়োজন ততটা কি ব্যবহার করা অতিরিক্ত যেন না হয়। অতিরিক্ত যে কোন কোন কিছুই মানুষের জন্য ভয়ানক হতে পারে।

ছাত্র জীবনে মোবাইল এর ব্যবহার

মোবাইল ফোন বর্তমানে ছাত্রজীবনের জন্য একটি বিশেষ যন্ত্র। এই মোবাইল ফোন আবিষ্কারের ফলে ছাত্র জীবনের অনেক কাজ সহজ হয়ে গিয়েছে। আগে অনেক কষ্ট করার পরও মানুষ বই অনেক দাম হওয়ার কারণে সেইগুলো পাওয়া সহজলভ্য ছিল ন।

 কিন্তু বর্তমানে মানুষ যখন ও চায় যেখানে সেখানে সে বই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডাউনলোড দিয়ে পড়তে পারে। বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট তাদের বইগুলো পিডিএফ আকারে ইন্টারনেটে আপলোড করে রাখে।

এর ফলে যেখানে সেখানে বই না নিয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পিডিএফ ডাউনলোড দিয়ে সেগুলো পড়তে পারে। আজকাল অনলাইনে ক্লাসের মাধ্যমে কোন স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তে যাওয়া লাগে না।

 কেননা সে অনলাইনে একই টপিকের অনেকটাই ভিডিও পেয়ে যাবে যেগুলো তার কাছে বোঝার জন্য অনেক সুবিধা হবে। এখন বর্তমানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইন ক্লাসে লাইভ ভাবে ক্লাস নেওয়া হয়। 

এর ফলে সে বাড়িতে বসেই ক্লাস করতে পারবে। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা স্যার বা ম্যাডামকে প্রশ্ন করতে লজ্জা পায় বাই দোস্ত বোধ করে তারা ইচ্ছা করলে অনলাইনে ক্লাস গুলো দেখে তাদের প্রবলেম সলভ করতে পারে।

 আমরা পাওয়ার চেয়ে যদি কোন চিত্র আকারে কোন চিত্র দেখে থাকি তাহলে সেটি আমাদের বেশি মনে থাকে ঠিক একইভাবে পড়ার ক্ষেত্রে যদি কোন প্র্যাকটিক্যাল থিওরি আমরা যদি স্বচক্ষে ভিডিও আকারে দেখতে পারি তাহলে সেটি আমাদের মনে রাখার জন্য অনেক সহজ হবে।

 আর এইগুলোই করার স্বভাব একমাত্র মোবাইলের মাধ্যমে। বর্তমানে মোবাইল আমাদের ছাত্র জীবনকে এতটাই সহজ করে দিয়েছে যা আমরা বলে শেষ করতে পারবো না।

 আগে আমরা রেজাল্ট বা ফলাফল জানার জন্য স্কুল বা কলেজে গিয়ে জানতে হতো কিন্তু বর্তমানে এখন কেউ যে কেউ ইচ্ছে করলেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রেজাল্ট ঘরে বসে জানতে পারবে। 

এখন প্রশ্ন সলভ করার জন্য বই নিয়ে বসে থাকতে হয় না কারণ অনলাইনে বা ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে সেই প্রশ্নের সমাধান মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে পেয়ে যাওয়া যায়। তাই বলা যায় ছাত্র জীবনের সকল ক্ষেত্রে মোবাইলের ব্যবহারের গুরুত্ব অপরিসীম।

ছোট বাচ্চাদের মোবাইল ব্যবহারের অপকারিতা

মোবাইল ফোন বর্তমানে মানুষের জন্য একটি বিশেষ নিয়ামক। এর ফলে মানুষ তার জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে। যেমন এর উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর অপকারিতা রয়েছে বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটি বিশেষ করে ক্ষতিকর। কেন ছোট বাচ্চাদের মোবাইল ব্যবহারের অপকারিতা রয়েছে সেগুলো জানব নিচেঃ

  • মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ছোট বাচ্চারা ভিডিও দেখার প্রতি আসক্ত হয়ে উঠেছে। যার ফলে অনেক অল্প বয়সে তাদের চোখের সমস্যা হয়। এর ফলে অনেক পাওয়ারওয়ালা চশমা ব্যবহার করতে হয়।
  • ছোট বাচ্চারা অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে তাদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি হতে ব্যাঘাত ঘটে।
  • অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করার ফলে তাদের সময়ের অপচয় হয়।
  • মোবাইলে গেমস খেলার কারণে তাদের মস্তিষ্কের উপর চাপ পড়ে এবং দাদা তাদের সময়ে নষ্ট করে।
  • প্রত্যেক শিশুরই শারীরিক বৃদ্ধির জন্য বাহিরে খেলাধুলা করা বা অন্যান্য কাজ করা উচিত কিন্তু তারা সারাদিন মোবাইল ফোনে গেমস খেলার কারণে তাহারা বাহিরে যেতে চাই না। এর ফলে অনেকেই নানা রকম সমস্যায় আক্রান্ত।
  • ছোট বাচ্চারা মোবাইল ব্যবহারের সময় তারা সেগুলো তাদের চোখও মুখের এতটাই সামনে রাখে যার ফলে তাদের মস্তিষ্কে টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়।
  • এছাড়াও অনেক ছোট বাচ্চা এত অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ফলে মোবাইলে রেডিয়েশনের কারণে তাদের ক্যান্সার পর্যন্ত হয়ে যায়।
  • বিশেষ করে ৬ থেকে ১২ বছরের শিশুদের আমরা ছোট থেকে মোবাইল হাতে ধরিয়ে দিই যার ফলে বাচ্চার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এক কথায় আমরা বলতে পারি জি এমবো ছোট বাচ্চাদের মোবাইল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আমরা অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হব। কেননা ছোট বাচ্চারা অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে তারা তাদের ক্ষতি করবে কোন উপকার হবে না।

মূল কথা হলো মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই রয়েছে। এখন এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে যে মানুষ মোবাইল ব্যবহার করার উপকারিতা অপকারিতা কোনটির ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে।

 আমাদের বিশেষ করে খেয়াল রাখতে হবে ছোট বাচ্চারা যেন মোবাইল ফোন অতিরিক্ত ব্যবহার করতে না পারে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়ে থাকে। 

অনেক সময়েটির উপকারিতা রয়েছে এবং অনেক সময়ের অপকারিতা হয়েছে। আমরা উপরের আলোচনা থেকে জানতে চেয়েছি যে মোবাইল ফোনের কোনটি কোনটি ব্যবহার আমরা করতে পারবো কি পারবো না।

 মোবাইল ফোন মানুষের জন্য কি বিশেষ আবিষ্কার। তখনই এটি বিশেষ আবিষ্কার হবে যখন এটি মানুষের জন্য ভালো ক্ষেত্রে ব্যবহার হবে। 

আমাদের সকলেরই উচিত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা। কারণ এটি মানুষের বিভিন্ন কাজে ব্যখা তো ঘটাবে আবার বিভিন্ন কাজকে অতি সহজেই করে দিতে পারবে। তাই আমরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে এবং করতে দেয়ার ক্ষেত্রেও সচেতন থাকবো

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১